নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নতুন প্রজন্মের কাছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা ইতিহাস তুলে ধরে তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করণের লক্ষ্যে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করণ কর্মশালা বাস্তবায়ন ও প্রকাশিত বই “মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা পর্ব-১,২,৩,৪” প্রদান করেন মাসুদুল করিম অরিয়ন ভাপতি ও উদ্যোক্তা , মুক্তিযোদ্ধার ইতিহাস সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশ।
সভাপতি ও উদ্যোক্তা , মুক্তিযোদ্ধার ইতিহাস সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশ। ১২৩ নং মশিদপুর সঃপ্রাঃ বিদ্যালয়, সদর বাগেরহাট। ক.স.-৩৩৪১, যাত্রাপুর ইসলামী ক্যাডেট স্কুল, সদর বাগেরহাট। ক.স.-৩৩৪২,রাংদিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, সদর বাগেরহাট। ক.স.-৩৩৪৩,৬১ নং আফরা সঃপ্রাঃ বিদ্যালয়, সদর বাগেরহাট। ক.স.-৩৩৪৪,১১২ নং কে,বি,কে সঃপ্রাঃ বিদ্যালয়, সদর বাগেরহাট। ক.স.-৩৩৪৫,মাসুদুল করিম অরিয়ন বলেন নতুন প্রজন্মের শিক্ষার উদ্দেশ্য যেন না হয় শুধুই অর্থ উপার্জন। নতুন প্রজন্মকে দুর্নীতিমুক্ত দেশ প্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তাদেরকে শিক্ষা দিতে হবে ত্যাগ আর আদর্শের বীরত্বগাঁথা ইতিহাস, আর জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ ত্যাগ ও আদর্শ খুঁজে পাওয়া যাবে একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথার মাঝে। তাই আমাদের উচিত বাংলার সূর্য সৈনিক একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথার ইতিহাস সংরক্ষণ এবং তা নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরা যাতে তারা আদর্শ আত্মত্যাগের ইতিহাসে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেদেরকে আদর্শবান, দুর্নীতিমুক্ত দেশ প্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।