শনি. মে ৪, ২০২৪

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ

ছাত্রলীগের দুঃসময়ের বন্ধু ছিলেন শহীদ মনিরুজ্জামান বাদল-এমপি মিলন।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও বাগেরহাট-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন বলেছেন, বাংলাদেশ ছাত্র লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ মনিরুজ্জামান বাদল ছিলেন ছাত্রলীগের দুঃসময়ের বন্ধু।ছাত্রলীগকে সংগঠিত করার জন্য তার অবদান ছিল অবিস্মরনীয়। নিজের কথা না ভেবে সব সময় দলের কথা ভেবেছেন এই নেতা। শহীদ এই নেতা বাগেরহাটের মানুষের গর্ব। তিনি বেঁচে থাকলে বাগেরহাটের ইতিহাস পাল্টে যেত বলে দাবি করেন এই সংসদ সদস্য।
শনিবার জোহর বাদ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ মনিরুজ্জামান বাদলের ২৯তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম জীবনের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এইচ.এম বদিউজ্জামান সোহাগ, শরণখোলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিন শান্ত, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ আজমল হোসেন মুক্তা, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এম সাইফুল ইসলাম খোকন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ইমরান শেখ, শ্রমিকলীগের সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন খোকন, শরণখোলা উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান মিলন, সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ রুমী প্রমুখ।
এর আাগে শরণখোলা উপজেলা ছাত্র লীগের আয়োজনে একটি শোক র্যা লী রায়েন্দা বাজারের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারস্থ শহীদ মনিরুজ্জামান বাদল এবং ছাত্রলীগ নেতা হাসান মীরের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।শহীদ মনিরুজ্জামান বাদল ও শরণখোলা উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আবুল হাসান মীরের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান বাদল ১৯৯২ সালের ৯ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের সামনে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। তিনি শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা বাজার এলাকার বাসিন্দা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মরহুম নাছের উদ্দিন আকনের ছেলে।

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *