ডুমুরিয়ায় বাণিজ্যিক ভাবে খামার গড়ে উঠায় দেশি মুরগি পালনে দ্বিগুণ লাভ
খামারে দেশি মুরগি পালনে লাভ হয় অধিক। আর এই লাভ করা উপায়গুলো জানতে হবে খামারীদের। কারণ দেশি মুরগি পালন খুব সহজ এবং খরচও কম। তাই এটি পালনে অল্প সময়ে অধিক লাভ করা সম্ভব।
দেশি মুরগি পালনে অধিক লাভ হওয়ার কারণ অন্যান্য মুরগির একবার রোগ দেখা দিলে খুব ঝুঁকিতে থাকতে হয় সেই মোতাবেক দেশী মুরগির ঝুঁকি কম। বাজারে দেশী মুরগির চাহিদা অন্যান্য মুরগির তুলনায় অনেক বেশী।
বাণিজ্যিকভাবে খামার করে সে মুরগি বিক্রি করার ক্ষেত্রে দেশি মুরগি দিয়ে বাজারে প্রবেশ একদম সহজ। অন্যান্য মুরগি ১ মাসের উৎপাদন খরচের তুলনাই দেশী মুরগির উৎপাদন খরচ কম। তাই দেশি মুরগি পালন লাভজনক।
অন্যান্য মুরগির বাচ্চা অপেক্ষা দেশি মুরগির বাচ্চা তুলনামূলকভাবে কম দামে পাওয়া যায়। এর ফলে খামারে বাচ্চা কেনার খরচ কম হয়। অন্যান্য মুরগি খুব দ্রুত উৎপাদন হলেও সামগ্রিক খরচের তুলনায় লাভ কম এবং ঝুঁকিও অনেক বেশী।
অন্য মুরগির মতো দেশি মুরগির বাজারদর খুব বেশি উঠা-নামা করে না। যার ফলে বাজারে মুরগির দাম একবারে কমে যাওয়ার সম্ভবনা কম থাকে। দেশী মুরগির ক্ষেত্রে এখনো এমন দেখা যায় না যে বাজারদর বৃদ্ধি ছাড়া কমেছে। তাই দেশি মুরগি পালন করা বেশ লাভজনক।
ডুমুরিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের খলশি গ্রামের মোঃ হাবিবুর রহমান গাজীর ছেলে মোঃ তৈয়বুর রহমান গাজী জানান বানিজ্যিক ভাবে দেশী মুরগীর চাষ শুরু করেন সে প্রথম ডিম ফিটিয়ে চাষ শুরু করেন, বর্তমান ১শত৫০টি মুরগী পালন করছে।
তার নিজস্ব একটি মেডিসিনের ব্যাবসা করেন তার পাশাপাশি দেশী মুরগীর চাষ করে স্বাবলম্বী হতে চান। উপজেলার রুদাঘরা ইউনিয়নের মধুগ্রামের মোঃ খোকন গাজির স্ত্রী হোসনেয়ারা বেগম,ও আটলিয়া ইউনিয়নের বরাতিয়া গ্রামের বিজন কুমার বিশ্বাসের স্ত্রী দিপা বিশ্বাস অনুপভাবে দেশীয় মুরগী বানিজ্যিক ভাবে চাষ করে লাভবান হচ্ছেন।
ডুমুররিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মাহমুদা সুলতানা বলেন তার উপজেলার ভাল দেশী মুরগীর চাষ করে তার জানা নাই. যেনে তিনি জানাবেন।
kcn