ম্যাটস তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জিয়াউল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি ম্যাটস শিক্ষা কারিকুলামে আমাদের জন্য বাস্তবিক প্রশিক্ষণ তথা ইন্টার্নশিপ বাতিল করা হয়েছে। যা আমাদের দক্ষ মেডিকেল এ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে গড়ে উঠা থেকে বঞ্চিত করবে। ইন্টার্নশিপ বহালের দাবিতে আমরা আন্দোলন করছি। মেহেদী হাসান নামের অপর শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের দাবিগুলো খুবই যৌক্তিক। এই দাবি মানলে, কারও কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু আমাদের ম্যাটস শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।
শিমু খাতুন নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ম্যাটস শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু ম্যাটস শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। ম্যাটসকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। মেঘলা সাহা বলেন, সারা দেশে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে ২০ হাজারের বেশি ম্যাটস শিক্ষার্থীদের পদ খালি রয়েছে। কিন্তু প্রায় এক যুগ ধরে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের কোন নিয়োগ নেই। আমাদের অনেকের বয়সও শেষ হয়ে গেছে। অনতিবিলম্বে ম্যাটস-এর শিক্ষার্থীদের নিয়োগ দিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
বাগেরহাট ম্যাটস-এর অধ্যক্ষ ডা. শংকর কুমার ঘোষ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের নিয়োগের জন্য কোনো বিজ্ঞপ্তি নেই। অনেক পদ খালি রয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর বেশিরভাগ যৌক্তিক। তাদের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপিটি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হবে বলেও তিনি জানান ,sl