শুক্র. মার্চ ২৯, ২০২৪

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ
মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রম ২য় পর্যায়ে বাগেরহাটে ৬‘শ ৪৫ টি পরিবার জমিসহ পাকা ঘর পাচ্ছেন। এর মধ্যে নির্মান শেষ হওয়া ৪‘শ ৩৪টি ঘর ২০ জুন প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। শুক্রবার দুপুরে বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আজিজুর রহমান এসব তথ্য জানান।
এসময়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, বাগেরহাটের উপ-পরিচালক দেব প্রসাদ পাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ শাহিনুজ্জামান, বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মাদ মোছাব্বেরুল ইসলাম, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ শাহজাহান, খাদিজা আক্তার, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার আব্দুল বাকি, সাবেক সভাপতি আহাদ উদ্দিন হায়দার, আহসানুল করিম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর টুটুলসহ,গনমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আজিজুর রহমান বলেন, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রম ২য় পর্যায়ে বাগেরহাটে ৬‘শ ৪৫ টি পরিবার জমিসহ পাকা ঘর নির্মান করে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে ৪‘শ ৩৪ টি ঘর নির্মান কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলায় ৮৮, কচুয়া ১৭, রামপালে ৪০, মোংলায় ৫০, মোল্লাহাটে ৬০, চিতলমারী ৫০ ফকিরহাটে ১‘শ, মোরেলগঞ্জে ২৫ এবং শরণখোলা উপজেলায় ৪টি ঘর রয়েছে। রবিবার (২০ জুন) প্রধানমন্ত্রী এসব ঘর উদ্বোধন করবেন। আমরা ইতোমধ্যে ঘর হস্তান্তরের জন্য সব ধরণের কার্যক্রম সম্পন্ন করেছি।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, উপকারভোগী প্রত্যেকটি পরিবার দুই শতক জমির সাথে ৫‘শ বর্গ ফুটের একটি পাকা বাড়ি পাবেন। এই পাকা ঘরে থাকবে দুটি বেডরুম, একটা কিচেন, একটা ইউটিলিটি রুম একটি টয়েলেট এবং একটা বারান্দা। প্রতিটি সেমিপাকা ঘর নির্মানে ব্যয় হয়েছে এক লক্ষ ৯১ হাজার টাকা।
এর আগে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রম প্রথম পর্যায়ে বাগেরহাটে ৪‘শ ৩৩ জন ভূমিহীনকে দুই শতক জমিসহ পাকা ঘর দেওয়া হয়েছিল।#

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *