শনি. এপ্রি ২০, ২০২৪
এম, নিয়াজ মোর্শেদ পটুয়াখালী:
বর্ষবরণ উৎসব (থার্টি ফার্স্ট নাইট) উদযাপনে হাজারো পর্যটকদের আগমন ঘটেছে কুয়াকাটায়। দুই দিনের ছুটিকে কেন্দ্র করে পরিবার, প্রিয়জন নিয়ে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় উপভোগে কুয়াকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন অনেকে। ২২-কে বিদায় জানাতে পরিবারের সঙ্গে আনন্দ উল্লাসে অনেকেই কুয়াকাটাকে বেছে নিয়েছেন।
শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে সৈকত ঘুরে দেখা যায়, জিরো পয়েন্ট আশপাশের এলাকা পর্যটকে মুখর। ছোট-বড় বিভিন্ন বয়সের পর্যটক ছবি তোলা, গোসল করা, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করে সময় পার করছেন অনেকে।
জানা যায়, আলোকসজ্জা, ইনডোরে কনসার্ট, বারবিকিউ পার্টিসহ বিভিন্ন আয়োজন রয়েছে থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে। তাই সময়টুকু উপভোগে পর্যটকরাও আসছে কুয়াকাটায়।
ঢাকা থেকে আগত বেল্লাল হোসেন বলেন, শনিবার বছরের শেষ সূর্যাস্তকে উপভোগ করতে কুয়াকাটায় পরিবার নিয়ে এসেছি। অনেক পর্যটক শিশুদের সৈকতে গোসল করছে মাতিয়ে বেড়াচ্ছে। একটু প্রশান্তির খোঁজেই কুয়াকাটায় বেড়াতে আসা।
ঝিনাইদহ থেকে আসা রাব্বি নামের এক পর্যটক জানান, কুয়াকাটার পরিবেশ সবসময়ই সেরা মনে হয়। যেকারণে এখানে বছরে দুইবার আসি। ২২ সালে কুয়াকাটা এসেছি ২৩ সালে এখান থেকে ফিরবো।
ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) সেক্রেটারি জেনারেল জহিরুল ইসলাম জানান, বর্ষবরণ উপলক্ষে কুয়াকাটায় অনেক পর্যটক এসেছে। ইতোমধ্যে বেশিরভাগ হোটেল-মোটেল বুকিং রয়েছে। ডিসেম্বরজুড়ে হাজারও পর্যটকের সমাগম হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে শুরু করছে।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোন সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক বলেন, ডিসেম্বরজুড়ে পর্যটকদের চাপ রয়েছে। তাই সার্বিকভাবে আমরাও তৎপর রয়েছি। গোয়েন্দা সংস্থাও কাজ করছে। যাতে পর্যটকরা কোনো হয়রানির শিকার না হয়।

বর্ষবরণ উৎসব, বিনোদন পেতে কুয়াকাটায় হাজারো পর্যটক,

 

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *