বুধ. এপ্রি ২৪, ২০২৪
উত্তাল সংবা ডেস্কঃ
নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধু ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের  ব‌ই বিভিন্ন প্রজন্মের কাছে বিনামূল্যে পৌঁছে দেয়া হবে‌।
৭১ এর স্মৃতিচারণা
মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা পর্ব-৬”
আগষ্ট ১৯৭৫. ওরা শুধু জাতির জনককেই হত্যা করেনি, করেছে এ জাতির স্বপ্নগুলি ৷ যতদিন লাল সবুজের পতাকা থাকবে, মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের বংশধরদের অন্তরে রক্তক্ষণ বন্ধ হবেনা ৷
আসছে ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ৭৫ এ তার পরিবারের সকল সহিদদের প্রতি উৎসর্গকৃত ব‌ই টিতে যা থাকছে বলে মাসুদুল করিম অরিয়ন সভাপতি ও উদ্যোক্তা মুক্তিযোদ্ধার ইতিহাস সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশ তিনি মাসুদুল করিম অরিয়ন বলেন
* বঙ্গবন্ধুর জীবনী
* ১৫ আগষ্টের ঘটনা প্রবাহ
এবং
* বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক এম.পি. মাননীয় মন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
* বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী শহীদুল্লাহ চৌধুরী এনডিসি (অবঃ)
* বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আব্দুর রহিম খান পিপিএম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি
* বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ জহুর-ই-আলম,যুদ্ধকালীন গ্রুপ কমান্ডার,৮ নং সেক্টর
* বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান মোড়ল
* বীর মুক্তিযোদ্ধা মোড়ল বজলুল করিম
এর বীরত্বগাঁথা ইতিহাস।
নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধু ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ আদর্শ আর বীরত্বগাথা তুলে ধরে তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করণের লক্ষ্যে জাতীয় শোক দিবস ২০২২ উপলক্ষে ১০০০০ কপি ব‌ই বিভিন্ন প্রজন্মের কাছে বিনামূল্যে পৌঁছে দেয়া হবে‌।
নতুন প্রজন্মের শিক্ষার উদ্দেশ্য যেন না হয় শুধুই অর্থ উপার্জন।
নতুন প্রজন্মকে দুর্নীতিমুক্ত দেশ প্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তাদেরকে শিক্ষা দিতে হবে ত্যাগ আর আদর্শের বীরত্বগাঁথা ইতিহাস, আর জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ ত্যাগ ও আদর্শ খুঁজে পাওয়া যাবে একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথার মাঝে। তাই আমাদের উচিত বাংলার সূর্য সৈনিক একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথার ইতিহাস সংরক্ষণ এবং তা নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরা যাতে তারা আদর্শ আত্মত্যাগের ইতিহাসে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেদেরকে আদর্শবান, দুর্নীতিমুক্ত দেশ প্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা ইতিহাস সংরক্ষণ ।মাসুদুল করিম অরিয়ন তিনি আরো  বলেন
বাংলাদেশকে জানতে হলে বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে হবে,বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি জাতিকে দুই দশকের অধিক সময় ধরে বাঙালি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারই নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা।

নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধু ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ব‌ই বিনামূল্যে দেয়া হবে‌।

 ৭১ এর স্মৃতিচারণা
মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা পর্ব-৬”
আগষ্ট ১৯৭৫. ওরা শুধু জাতির জনককেই হত্যা করেনি, করেছে এ জাতির স্বপ্নগুলি ৷ যতদিন লাল সবুজের পতাকা থাকবে, মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের বংশধরদের অন্তরে রক্তক্ষণ বন্ধ হবেনা ৷

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *