বৃহঃ. এপ্রি ২৫, ২০২৪

মাসুম হাওলাদার  .

 

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা।
পদ্মাসেতু চালু হলে দক্ষিণের অন্যতম জেলা বাগেরহাটের অর্থনীতির চাকা সচল হবে।  মোংলা আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। বাড়বে সরকারের রাজস্ব আয়। যা জাতীয় অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে বন্দর সংশ্লিষ্টরা। এখন শুধু চালুর হওয়ার অপেক্ষায় জেলার কয়েক লাখ মানুষ।
উত্তাল সংবাদ এর কাছে একান্ত সাক্ষাৎকারে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা পদ্মাসেতু চালু হলে  সমুদ্র বন্দর মোংলা অর্থনীতিতে কি ভূমিকা রাখবে তার নানা দিক তুলে ধরেন।
বন্দরের নথির তথ্য বলছে, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দেশি বিদেশি জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৬২৩টি, আর নির্গমন হয় ৬২০টি, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৭৮৪টি আর নির্গমন হয় ৭৭৭টি, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯১২টি আর নির্গমন হয় ৯১৫টি, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯০৩টি আর নির্গমন করে ৯০৯টি, ২০২০-২১ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯৭০টি আর নির্গমন হয় ৯৬৮টি এবং চলতি ২০২১-২২ অর্থ বছরে গত মে মাস পর্যন্ত জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৮২৮টি এবং নির্গমন হয় ৮৩০টি। মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমন পন্য ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং এ বিপুল পরিমান রাজস্ব আয় হয়েছে। মোংলা বন্দর এখন লাভজনক বন্দরে রুপ নিয়েছে।
মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুসা বলেন, বহু প্রতিক্ষিত পদ্মাসেতু আগামী ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। পদ্মসেতুর সাথে বন্দরের ভবিষ্যত ওতোপ্রতভাবে জড়িত। মোংলা বন্দর প্রতিষ্ঠার ৭০ বছরের ইতিহাসে গত অর্থ বছরে সর্বোচ্চ সংখ্যক জাহাজ আগমণে রাজস্ব আদায়ে রেকর্ড হয়েছে। বন্দরের উন্নয়নে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প চলছে। ইনারবারে ২৩ কিলোমিটার ক্যাপিটাল ড্রেজিং কাজ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বন্দরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমান সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হয়েছে। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় দুটি নতুন জেটি নির্মিত হচ্ছে। জেটি নির্মান ও জ্রেজিং কাজ পাশাপাশি চলছে। আশা করছি আগামী বছরের জুনের মধ্যে ড্রেজিং ও জেটি নির্মান কাজ শেষ হবে। সেই সাথে আরও কিছু বড় বড় প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট ইকুয়েভমেন্ট সিস্টেম (বিটিএমআইএস) সমুদ্র থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরে মোংলা বন্দর। এই বন্দরের উদ্দেশ্যে আসা জাহাজগুলোকে মনিটর করা। সমস্যায় পড়লে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করাই এই সিস্টেমের কাজ গত ডিসেম্বর থেকে শুরু করা হয়েছে। এছাড়াও বন্দরের আপগ্রেডশনের একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। নাইন অব ক্রেডিটের সহযোগিতায়। এটি ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প। এই প্রকল্পের পরামর্শক (কনস্যালটেন্ট) নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। আগামী অর্থ বছরে এই আপগ্রেডশন প্রকল্পের কাজ শুরু করতে পারব। তিন বছরের মধ্যে আপগ্রেডশন প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারলে মোংলা বন্দরটি অন্যমাত্রায় চলে যাবে। পদ্মসেতু বাংলাদেশের অন্য সমুদ্র বন্দরের চেয়ে আরও নিকটে অবস্থান করবে। যেমন চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকার দুরত্ব ২৬০ কিলোমিটার আর মোংলার দুরত্ব হবে ১৭০ কিলোমিটার। এতে করে ইতিমধ্যে এই বন্দর ব্যবহারকারীদের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আমদানি রপ্তানি কারকরা বন্দর ব্যবহারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা বন্দরের ক্যাপাবিলিটি অথ্যাৎ সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। বন্দরের উন্নয়নে অনেকগুলো প্রকল্প হাতে হয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি শেষ হয়েছে আরও কিছুর কাজ চলমান রয়েছে। এগুলো শেষ হলে বন্দরের বর্তমানে যে সক্ষমতা রয়েছে তার থেকে আরও দেড় থেকে দুই গুন বৃদ্ধি পাবে। কার্গো, কনটেইনার এবং গাড়ী আমদানি বেশি হবে। চলতি বছরে গাড়ী ও কার্গো আমদানিতে যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল তার থেকে বেশি আমদানি হয়েছে। বন্দরের নদীগুলোর নাব্যতা বাড়াতে যে ড্রেজিং কাজ চলমান রয়েছে তা শেষ হলে বন্দর ব্যবহার আগের থেকে বেড়ে যাবে। তাই পদ্মসেতু বন্দরের জন্য বড় আর্শিবাদ। বন্দরের যে সক্ষমতা রয়েছে তার প্রতিফলন পদ্মসেতুর মাধ্যমে আমরা দেখতে পাব।
মোংলা বন্দরটি মৃত বন্দরে পরিণত হয়েছিল। এই বন্দরে কোন জাহাজ আসতো না। বন্দরের কর্মচারিদের বেতন দিতে পারত না। এখানে অর্থনীতির কোন কার্যক্রম ছিলনা। বর্তমান সরকার বন্দরকে সচল করতে বড় বড় প্রকল্প হাতে নেয়। নদীর নাব্যতা কম থাকায় বর্তমানে সাত ফুট গভীরতার জাহাজ বন্দরে ভিড়তে পারে। ২৩ কিলোমিটার অংশের ক্যাপিটাল ড্রেজিং কাজ শেষ হলে এই বন্দরে নয় ফুট গভীরতার জাহাজ ভিড়তে পারবে। চট্টগ্রাম বন্দরের বর্তমানে যে সক্ষমতা আছে মোংলা বন্দরেরও কম নেই।
পদ্মসেতুর সাথে বন্দরের সড়ক পথের যে যোগাযোগ ব্যবস্থা। অথ্যাৎ ভাঙা থেকে মোংলা বন্দরের যোগাযোগ। বর্তমানে মোংলা বন্দরের সাথে গোপালগঞ্জ হয়ে বাগেরহাটের মোংলা বন্দরের যোগাযোগের যে মহাসড়কটি রয়েছে তার উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রয়োজন।
মোংলা বন্দরের সাথে রেলযোগাযোগ শুরু হবে। রেলের কাজও সমাপ্তির দিকে। রেল ও সড়কটির কাজ সম্পন্ন হয়ে যায়, তাহলে মাল্টিমডেল যে ট্রান্সপোর্টেশন বন্দরের ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হবে। এটি আমাদের বন্দরের জন্য সম্ভবনার বার্তা।
পদ্মসেতু উদ্বোধনের পরে আমরা দেখব যে কিভাবে বন্দরের ব্যবহার বেড়ে যায়। বন্দর এলাকায় ১৪টি এলপিজি ফ্যাক্টরী আছে, সিমেন্ট ফ্যাক্টরী আছে, ইপিজেড আছে। ইকোনমিক জোন হয়েছে। বন্দর এলাকা শিল্প এলাকায় পরিণত হয়েছে। পরিবেশকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সংরক্ষণ করে বন্দর এবং আশেপাশের উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছি। কেননা আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন মেনে বন্দর পরিচালনা করতে হবে। আমরা সে বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করছি।
বন্দরের যে কার্যক্রমগুলো আরও বেগবান হবে, এটা বন্দর ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সুখবর তা হলো তারা পদ্মাসেতুর কারনে এখানে আসবে। বন্দর সম্প্রসারণের কাজগুলোকে তরান্বনিত করা, চলমান উন্নয়ন কাজগুলোকে সঠিকভাবে মনিটর করা, গত অর্থ বছরে আয়ের যে রেকর্ডটি করেছিলাম তা আরও বহুগুনে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছেন এই কর্মকর্তা।
পদ্মাসেতুর পরে মাওয়া-ভাঙা যে মহাসড়কটি রয়েছে তার মাওয়া থেকে মোংলা বন্দরের দুরত্ব ১২০ কিলোমিটার। বন্দরকে আরও গতিশীল করতে এই মহাসড়কটিকে ছয়লেনে উন্নিত করা, কেননা এখান থেকে পন্যবাহী বড়বড় ট্রাক চলবে, আমদানি রপ্তানির কার্যক্রম চলবে। মোংলা হচ্ছে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ইকোনমিক হ্যাব। মৃত এই বন্দরটিকে সরকার ডাইনামিক সচল বন্দরে রুপান্তর করেছে।
পোষাক শিল্পের ব্যবসায়িদের সংগঠক বিজিএমই ও বিকেএমই থেকে তারা আমাদের বন্দর ব্যবহারে আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা বর্তমানে চট্টগাম বন্দর ভিত্তিক তাদের আমদানি রপ্তানি ব্যবসা বানিজ্য চলমান রয়েছে। তারা ওই বন্দরের সাথে দুরত্ব, যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করছে। পদ্মসেতু যখন চালু হয়ে যাবে তখন এই বন্দর হয়ে সাশ্রয়ী বন্দর। এই বন্দর দিয়ে তারা আমদানি রপ্তানি করতে পারবে। আমরা এই বন্দরের সক্ষমতা আরও বাড়াতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। আমদানিকারকরা যতবেশি বন্দর ব্যবহার করবে ততই বন্দরে কার্যকমে গতিশীলতা আসবে। সবার আগে বন্দর ব্যবহারকারীদের যোগাযোগের ব্যবস্থা ভাল করে দিতে পারব।
মোংলা বন্দররটি বর্তমানে কার্যকরি বন্দরে পরিণত হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে কার্যকরি বন্দরের প্রতিফলন হবে। জাতীয় অর্থনীতিতে বন্দর বড় ভূমিকা রাখছে। গত অর্থ বছরে বন্দরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জাহাজ এসেছে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। বন্দরের যে ট্রান্সজেকশন আরও বৃদ্ধি পাবে। ফলে বন্দরটি আন্তর্জাতিক বন্দর হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে। আন্তর্জাতিক বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। বন্দরকে সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে, বন্দরের মোট জমির ৪০ ভাগ রয়েছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে যা ব্যবহার হচ্ছে না। সেসব জমি আমরা উদ্ধারের চেষ্টা করছি। আমরা বন্দরকে এগিয়ে নিতে একটা মাস্টার প্লান করেছি। বন্দরকে যাতে আমরা আগামী ২৫ সালে সম্প্রসারণ, ৪০ এবং ৭০ এ মাস্টারপ্লানের আদলে বন্দরের সম্প্রসারণ কাজ চলছে। এখানে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসছে। এখানে আরও শিল্প কলকারখানা হচ্ছে। বন্দরের মধ্যে ইপিজেড রয়েছে, এখানে ৫০টির অধিক শিল্প কলকারখানা আছে। এর সংখ্যা ৮০ থেকে ৯০ এ উন্নিত হবে। মোংলা বন্দরটি বানিজ্যিকভাবে অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে উঠবে। তাই বন্দরের সব স্টকহোল্ডারদের সুপরিকল্পিতভাবে বন্দরের উন্নয়ন করতে হবে। তাহলে আমরা জাতীয় অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারব। এক সময়ের মৃত প্রায় মোংলা বন্দর বর্তমান সরকার সময়ে প্রান ফিরে পেয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আগামী ২৫ জুন দক্ষিনাঞ্চলের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন। এদিন মোংলা বন্দরে উৎসব মুখর পরিবেশ করা হবে। এমন কথাই বললেন মোংলা বন্দরের বর্তমান চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মাদ মুসা

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা,

 

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা।

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা।
পদ্মাসেতু চালু হলে দক্ষিণের অন্যতম জেলা বাগেরহাটের অর্থনীতির চাকা সচল হবে।  সমুদ্র বন্দর মোংলা আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। বাড়বে সরকারের রাজস্ব আয়। যা জাতীয় অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে বন্দর সংশ্লিষ্টরা। এখন শুধু চালুর হওয়ার অপেক্ষায় জেলার কয়েক লাখ মানুষ।

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা
পদ্মাসেতু চালু হলে দক্ষিণের অন্যতম জেলা বাগেরহাটের অর্থনীতির চাকা সচল হবে। সমুদ্র বন্দর মোংলা আরও কার্যকর ভূমিকা রাখবে। বাড়বে সরকারের রাজস্ব আয়। যা জাতীয় অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে বন্দর সংশ্লিষ্টরা। এখন শুধু চালুর হওয়ার অপেক্ষায় জেলার কয়েক লাখ মানুষ।
উত্তাল সংবাদ এর কাছে একান্ত সাক্ষাৎকারে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা পদ্মাসেতু চালু হলে  সমুদ্র বন্দর মোংলা অর্থনীতিতে কি ভূমিকা রাখবে তার নানা দিক তুলে ধরেন।
বন্দরের নথির তথ্য বলছে, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দেশি বিদেশি জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৬২৩টি, আর নির্গমন হয় ৬২০টি, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৭৮৪টি আর নির্গমন হয় ৭৭৭টি, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯১২টি আর নির্গমন হয় ৯১৫টি, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯০৩টি আর নির্গমন করে ৯০৯টি, ২০২০-২১ অর্থ বছরে জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৯৭০টি আর নির্গমন হয় ৯৬৮টি এবং চলতি ২০২১-২২ অর্থ বছরে গত মে মাস পর্যন্ত জাহাজ আগমনের সংখ্যা ছিল ৮২৮টি এবং নির্গমন হয় ৮৩০টি। মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমন পন্য ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং এ বিপুল পরিমান রাজস্ব আয় হয়েছে। মোংলা বন্দর এখন লাভজনক বন্দরে রুপ নিয়েছে।

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা।

পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি ভূমিকা রাখবে মোংলা বন্দরঃ মোহাম্মদ মুসা।

ap

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *